Jokes to make girls laugh I মেয়েদের হাসানোর জোকস

মেয়েদের হাসানোর জোকস

১/ অসুস্থ ছোট ছেলে কিছুতেই ট্যাবলেট খেতে চায় না । তাই মা বাধ্য হয়ে সিদ্ধ ডিমের ভেতরে ট্যাবলেট ঢুকিয়ে ছেলেকে খেতে দেয় । কিছুক্ষণ পর মা এসে জিজ্ঞেস করলেন :
- বাবা , ডিমটা কি খেয়েছ ?
– হ্যাঁ মা , খেয়েছি । তবে ডিমের বিচিটা ফেলে দিয়েছ ।



২/ শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে কথোপকথন :-
শিক্ষক : বল তো ছোটন , ঢাকা কোথায় অবস্থিত ?
ছোটন : খাটের নিচে স্যার ।
শিক্ষক : এসব কী বল !
ছোটন : বাড়ির মালিক যখন ভাড়া চাইতে আসেন , তখন আম্মু বলেন আব্বু ঢাকা গেছেন । তখন তো আব্বু খাটের নিচে থাকেন !



৩/ স্বামী এবং স্ত্রী মধ্যে কথোপকথন :-

স্ত্রী  : হ্যাগো , আমি মারা গেলে তুমি কী করবে ?
স্বামী : আমি পাগল হয়ে যাবো ।
স্ত্রী : মিথ্যা কথা । তুমি আবার বিয়ে করবে ।
স্বামী : পাগলে কী না করে ?



৪/ এক বালকের সঙ্গে এক নেতার কথোপকথন :-
বালক : মামা , ২০ টি টাকা দেন তো , মা চাইছেন !
নেতা : তুমি আমার কোন জন্মের ভাইগ্না হলে । আমার তো কোনো বোনই নেই ।
বালক : কেন , আপনিই তো সেদিন জনসভায় ভাষণের শুরুতে বলেছিলেন , প্রিয় ভাই ও বোনেরা । নেতা : হ্যাঁ বলেছি , তাতে হয়েছে কী ?
বালক : ওই জনসভায় আমার মা উপস্থিত ছিলেন । আর সেদিন থেকেই তো আপনি আমার মামা হয়েছেন ।



৫/ এক ভীতু লোক নদীতে গোসল করতে গেছে :-
ভীতু লোক : ওহে জেলে ভাই , নদীতে সাপ নেই তো ?
জেলে : না ভাই , সাপ নেই ।
ভীতু লোক : তাহলে তো নিশ্চিন্তে গোসল করা যায় ।
জেলে : হ্যাঁ , করা যায় কিন্তু সাবধানে গোসল করতে হবে ।
ভীতু লোক : কেন ?
জেলে : কুমির আছে । এই কুমিরই তো সব সাপ খেয়ে শেষ করেছে ।




৬/ দুই বন্ধুর কথোপকথন :-
ছোটন : বল তো নোমান , ঘড়ি আবিষ্কার না হলে কেমন হতো ?
নোমান : ভারি মজা হতো ।
ছোটন : ( আশ্চর্য হয়ে ) ভারি মজা হতো মানে ?
নোমান : কেন , যত ইচ্ছা দেরি করে স্কুলে যেতে পারতাম 




৭/ রাস্তায় এক পথচারী এক পকেটমারকে হাতেনাতে ধরে ফেলে । তারপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় , তুমি লোকটার পকেটে হাত ঢুকাচ্ছিলে কেন ?
পকেটমার : জি , হিমেল হাওয়ার স্পর্শে হাত ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছিল । আমার প্যান্টের তো পকেট ছিল না , তাই হাতটা একটু গরম করার জন্য ভদ্রলোকের পকেটে ঢুকাচ্ছিলাম ।



৮/ শিক্ষক ছাত্রদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি সম্পর্কে বোঝাচ্ছিলেন ।
অনেকবার বোঝানোর পর শিক্ষক বললেন , ছোটন বল তো আম পাকলে আকাশের দিকে না উঠে মাটিতে পড়ে কেন ?
ছোটন : স্যার আকাশে তো খাওয়ার কেউ নেই , তাই !



৯/ ভিক্ষুক : আম্মা গো.. দুগা ভিক্ষা দিবেন ।
বাড়িওয়ালী : মাফ কর ।
ভিক্ষুক : আচ্ছা তাই করুম । তয় ভিক্ষা বাড়াই দিতে হবে ।



১০/ কাকা এবং ভাতিজার মধ্যে কথোপকথন :-
কাকা : টিপু কাল তোমার পরীক্ষা ?
ভাতিজা : জি কাকা !
কাকা : তা পরীক্ষার জন্য কেমন প্রস্তুতি নিলে ?
ভাতিজা : ভালোই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি কাকা । ' কলম , নতুন জামা , প্যান্ট কেনা হয়েছে । আজ বাবা আবার নতুন এক জোড়া কেডস আনবেন ।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন