সুসন্তান লাভ করবেন কিভাবে | ইসলামিক নিয়মে বাচ্চা নেওয়ার নিয়ম | গর্ভধারণের সঠিক সময়

চিকিৎসা করিবার পূর্বে শরীর কি প্রকার থাকে এবং শরীরকে সম্পূর্ণ ভাবে তৈরি করে সুসন্তান লাভ করতে হলে কি কি উপায় অবলম্বন করা দরকার সে বিষয়ে আমাদের অভিজ্ঞতা থাকা দরকার । ঋতুর প্রথম দিন থেকে ষােল দিন পর্যন্ত স্ত্রীর গর্ভধারণযােগ্য শক্তি থাকে । সুসন্ত । নকামী ও সুস্থ শররািভিলাষী ব্যক্তির ঋতুর প্রথম চারদিন এবং এগার ও তেরতম দিন । সহবাস করবেন না । এই ছয় দিন বাদ দিয়ে বাকি দশ দিনের মধ্যে যত বেশি দিন পরে গর্ধারন করবেন , সন্তান তত বেশী সুস্থ্য ও বলবান হয় ও তার পরমায়ু বৃদ্ধি পায় । উপরােক্ত দশ দিনের মধ্যে রবিবার , অমাবস্যা , পূর্ণিমা , চতুর্দশী , অষ্টমী ও সংক্রান্তির দিন সহবাস করবেন না । কারণ , এই দিনগুলি পুরুষ ও স্ত্রী শুক্র ও শােনিত দুষিত থাকে । রাত্রির প্রথম প্রহরে গর্তধন হলে সেই গর্ভস্থ সন্তান অল্পায়ু ও রুগ্ন হয় । দ্বিতীয় । ও তৃতীয় প্রহর গর্ভধান জন্য খুব একটা ভাল সময় না । চতুর্থ প্রহরে গর্ভধান হলে সও , নি দীর্ঘায়ু ও নিরােগ হয় । ঋতুর চতুর্থ , ষষ্ঠ , অষ্টম , দশম ও দ্বাদশ রাত্রে সহবাস করলে পুত্র সন্তান জন্ম হয় । ঋতুর পঞ্চম , সপ্তম , নবম এবং একাদশ । রাত্রে সহবাস করলে কন্যাসন জত হয় । সমরাত্রে পুরযের বীর্ষ স্ত্রীর রজ অপেক্ষা বেশী থাকে , সেই কারণে পুন্ত্রসভান জন্ম হয় ।
সুসন্তান লাভ করবেন কিভাবে | ইসলামিক নিয়মে বাচ্চা নেওয়ার নিয়ম | গর্ভধারণের সঠিক সময়

সেই রকম বিজোড় রাত্রে স্ত্রীর রজ পুরুষের বীর্ষ অপেক্ষা বেশি থাকে সেই কারণে কন্যাসন্তান জন্ম হয় । সােমবার , বৃহস্পতিবার এবং ক্রেবার রাত্রে সহবাস খুব ভাল । মঙ্গলবার রাত্রে সহবাসে গর্ভ হলে মৃতসন্তান জন্ম হয় । সকাল সন্ধ্য এবং দ্বিপ্রহরে সহবাস হারিকারক । শরীর সম্পূর্ণ সুস্থ্য থাকবে , মনের ভিতর কোনরূপ খারাপ চিন্তা থাকবে না , খাদ্য আধহজম হবে কিন্তু পেট খালি থাকতে না । ঠিক সেই সময় সহবাস স্কা উচিত । পায়খানা , প্রস্রাব এবং খিদে , পিপাসার সময় সহবাস করা উচিত নয় । গর্ভাবস্থায় ধর্ম ও সৎচিন্তা করলে সন্তান ধার্মিক ও সুখী হয় । গৰ্ভৱতী নারী রাগ , হিংসা , মিথ্যাকথা প্রভৃতি অন্যান্য আচরণ করলে গর্ভস্থ সহান সেই সমস্ত গুণ নিয়ে জন্ম হয় । গর্ভাবস্থায় দিবানিদ্রা , উপবাস , সহবাস , মূলমূত্রাদির কোধারণ , রাত্রি জাগরণ , শােক , দুখ পরিত্যাগ করা উচিত । রজস্বলা স্ত্রী রজনিসারন দিন থেকে ততােদিন পর্যন্ত গােসল করা উচিত নয় গোসল করলে দেহ থেকে দুষিত রক্ত না গিয়ে নানা প্রকার রােগ দেখা দেয় । এই দুষিত রক্ত স্বাস্থ্যের প্রতি এত খারাপ যে , এই সময় সহবাসকরলে ভঙ্কর রােগ দেখা দেয় । এমনকি পুরুষ নুপসেকও হয়ে যেতে পারে । এই সময় সহবাস করে যদি গধারন হয় , তাহা হলে সেই সন্তান অল্লায় ও বিকলাপ হয় । রজখালা স্ত্রীর নিরামিষ । আহার করা উচিত । গর্ভস্থ সন্তানের প্রত্যেক অঙ্গ ব্যাঞহবার আগে অর্থাৎ গরে তৃতীয় । মাসে একটি কঁাচা পলাশপত্র দুধের সঙ্গে বেঁটে গহিনী কী সেচ করলে বীর্যবান পুত্রসও । নি লাভ করে । গল্পে চতুর্থ মাসে গর্ভস্থ সন্তানের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ও চৈতন্য প্রকাশ পায় । এই সময় মা যে ধরনের বিদ্যাচর্চা বে - সন্তান সেই ধরণের শুশ নিয়ে জন্ম হবে । চতৃর্ণ মাস থেকে গর্নিশ্রীর বাহ্য খেতে বা দেখতে ইs ! হবে তাহা পূর্ণ না হলে সম্ভ । েিনর অনিষ্ট হয় । গর্ভাবস্থায় যে সঙ স্ত্রী এসব সময় পর্যও শরিরীক পরিশ্রম করে প্রসব সময় তারা বেশি কষ্ট পায় না । গলিী ও গর্ভস্থ শিশু ও হলে পুষ্টির জন্য যষ্ঠি মধু ও গমারিফলের সহিত সিদ্ধ দুধ শর্করা মিশিয়ে খেতে হবে । হাঁসের ডিম বা মুরগির ডিম ও মুরগির মাংস খেতে হবে । গর্তের দশম মাসে গভিী শুঠি , যষ্ঠিমধু ও দেদারু চালের । চর্ণ - র সহিত সিদ্ধদুধ সেবন করলে গর্ভস্থ সন্তানের বল সঞ্চার হয় ।

প্রশ্নঃ কোন সময় স্ত্রী সঙ্গম করিলে উৎপাদিত সন্তান চোর হয় ?
উত্তরঃ কৃষ্ণপক্ষের ত্রয়োদশ তিথির রজনীতে স্ত্রী সঙ্গম করিলে ।

প্রশ্নঃ কোন্ সন্তান পিতৃঘাতি বা পিতৃবিরোধী হয় ? উত্তরঃ কৃষ্ণপক্ষের ত্রয়োদশ তিথীতে স্ত্রী সঙ্গমে উৎপাদিত সন্তান হইলে সেই সন্তান ।

প্রশ্নঃ কোন্ সময়ে স্ত্রী সহবাস করিলে উৎপাদিত সন্তান ব্যভিচারী হয় ?
উত্তরঃ শুল্ক পক্ষের তৃতীয় রজনীতে স্ত্রী সঙ্গম করিলে ।


Related tag...

পুত্র সন্তান কিভাবে হয়
ইসলামিক নিয়মে বাচ্চা নেওয়ার নিয়ম
পুত্র সন্তান হওয়ার লক্ষণ
পুত্র সন্তান লাভের মন্ত্র
ছেলে বাচ্চা নেওয়ার নিয়ম
ছেলে সন্তান লাভের মন্ত্র
কি খাবার খেলে ছেলে সন্তান হবে
গর্ভধারণের সঠিক সময়
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন