দাঁতে পােকা বা দন্তক্ষয় রােধের উপায়- - -

 আমরা দৈনিক যা খাবার খাই তার মধ্যে যে শর্করা ও প্রােটিন জাতীয় অংশ থাকে , মুখের লালার মধ্যে বসবাসকারী একশ্রেণীর জীবাণুম্বার । জরিত হয়ে , সেই অংশগুলি অ্যাসিড ও প্রোটিন গংসকারী উৎসেচক - এ রূপাঙরিত হয় । এই অ্যাসিড - দাতের বহিঃত্বক বা এনামেলে দ্রি সৃষ্টি করে - একে বলে দন্তক্ষয় " । কেরিজ । এতেই সাধারণভাবে বলা হয় “ দাতে পোকা । " প্রতিটি খাবার বা পানীয় ( পানি ছাড়া ) প্রহনের পর দাঁতের এনামেল , পানি দিয়ে ঘষে ভাল করে দাত মাজা উচিত । চকোলেট , লজেন্স বিস্কুট , কেক যে সমস্তু খাবার পারে উপরিভাগে চট করে আটকে যায় , সেগুলি যতটা সব পরিহার করা বা ওইগুলি খাবার পর সঙ্গে সঙ্গে দাত পানি দিয়ে ঘষে ধুয়ে ফেলা উচিত । মুল বা প্রধান আহার গ্রহণের পর দাঁতের মধ্যবর্তী ফকিগুলি ব্রাশ দিয়ে পরিস্কার করা উচিত । যারা দত্তক্ষয় রােগে বেশি আক্রান্ত হয় তারা ক্ষার জাতীয় দ্রবণ ( পানিতে ফিটকিরি বা সােডি বাই কার্ব মাঝারি এক গ্লাস উষ্ণ পানিতে এক চিমটে ) দিয়ে , দিনে এক দুবার কুলি করলে । অবশ্যই উপকার পাবেন । বারাে তেরাে বছরের শিশুদের দাঁত যদি এবড়ােখেবড়াে বা অসমান থাকে , তবে দত্তচিকিৎকের কাছে চিকিৎসা করিয়ে সেগুলি সমান সারিবদ্ধ করিয়ে নেওয়া উচিত । অসমান দাতের বাজে খাদ্যকণা বেশি জমে থাকে , যা পরিস্কার করা অসুবিধা এবং যা থেকে দুই দাতের খাঁজে খাদ্যকণা বেশি জমে থাকে , যা পরিস্কার এরা অসুবিধা এবং যা থেকে দুই দাঁতের মাঝে ক্ষয় দে হয় ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন