বীর্যক্ষীনতা ও বীর্য তরল হওয়া | বীর্য বৃদ্ধি করার সঠিক পদ্ধতি | কি খেলে বীর্য উৎপাদন হয়

বীর্যস্রাব:->অনেক ক্ষেত্রে বিনা কারনেই বীর্যপাত হয় , এর প্রধান কারন।
শুক্রতারল্য:->বীর্যপুষ্টির জন্য নাটা - করঞ্জের বীজের শাস , তুলসীর বীজ ও পিপুল প্রত্যেকটি দ্রব্য ১০ গ্রাম পরিমাণে নিয়ে ছােট ছােট বাটিকা তৈরী করতে হবে । এই একটি বটিকা সকালে আর একটি রাত্রে খেয়ে গরুর দুধ পান করলে , বীর্য পুষ্ট হয় ।
বীর্যক্ষীনতা ও বীর্য তরল হওয়া | বীর্য বৃদ্ধি করার সঠিক পদ্ধতি | কি খেলে বীর্য উৎপাদন হয়
বীর্যক্ষীনতা:=>বীর্য তরল হওয়া নুপুংসকতার পুর্বলক্ষণ বলা যায় । বীর্য গাঢ় এবং স্বচ্ছ হওয়ার দরকার ।
বীর্য তরল হলে তুলসীর বীজ ও মিছরি প্রত্যেকটি পঞ্চাশ আম ।
পরিমানে নিয়ে পেষণ করতে হবে ।
প্রত্যহ সকালে আড়াই গ্রাম উক্ত চুর্ন গরুর দুধের সঙ্গে সেবন করলে উপকার হয় ।
তুলসীর মূল চুর্ন করে মিছরিচুন সহ খেয়ে গরুর দুধ খেলে বীর্য গাঢ় হয় ।

শীঘ্র পতন:=>
অনেক সময় বীর্যে নানা প্রকার দোষ দেখা দেয় , যার ফলে রতিমিলন করলে সঙ্গে সঙ্গে বীর্যপাত হয়ে যায় , নারী অতৃপ্ত থেকে যায় ।
এই অবস্থা দেখা দিলে তুলসীগাছের মুল এক টুকরাে সুপারির পরিবর্তে পানের মধ্যে দিয়ে চিবিয়ে খেতে হবে। তাহলে শীঘ্রপতন দূর হবে ।

স্বপ্নদোষ:=>এই রােগে যুবকদের ঘুমের ঘােরে স্বপ্নদোষে বীর্যপাত হয়ে যায় ।
এই অবস্থায় তুলসীর মূল পেষণ করে খেলে উপকার হয় ।

Related tag...

বীর্যের রঙ কেমন হওয়া উচিত
বীর্য মেয়েদের যোনির বাইরে ফেললে কি সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা আছে
বীর্য না আসার কারণ
মানুষের বীর্য কিভাবে তৈরি হয়
বীর্য বৃদ্ধি করার সঠিক পদ্ধতি গুলো
এক ফোটা বীর্য তৈরি হতে কত সময় লাগে
পুরুষের বীর্যে কি কি ভিটামিন থাকে
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন