মেয়েদের গোপন শারীরিক টিপস | স্তনরক্ষী স্ত্রী | স্তনরােগ । জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিলের নাম ও দাম । জন্ম নিয়ন্ত্রণ ঔষধের নাম ।

👸অনিয়মিত মাসিক ৩ গ্রাম পরিমাণ জোয়ান গুড়াে গরম দুধের সঙ্গে মিশিয়ে দিনে দুবার খেলে বন্ধ মাসিক নিয়মিত হয় । এবং ৮০ গ্রাম নিমছাল কুচিকুচি করে কেটে ৪০ গ্রাম গুড় মিশিয়ে পানিতে ফুটিয়ে অর্ধেক পরিমাণ করে গরম অবঘায় পাঁচ দিন খেলে ঋতুস্রাব নিয়মিত হয় ।


🙋স্তনরক্ষী স্ত্রী -
মানে প্রথম ঋতুর প্রথম দিনের রক্ত স্তনদ্বয়ে লাগালে স্তনদ্বয় চিরদিন । পরামিডের মতাে হয়ে থাকে । সুখে প্রসব স্ত্রীর প্রসব যন্ত্রণা উঠলে ফুল বা ফোঁটা ছােট তেঁতুল গাছের কাঁচা শিকড় তুলে । এনে ধুয়ে পরিষ্কার করে গভিী স্ত্রীর চুলের সঙ্গে বেঁধে গন্ধ শুলে প্রায় আধ ঘন্টার ভিতরের সুখে প্রসব হয় । প্রসবাড়ে সেটি তাড়াতাড়ি খুলে ফেলতে হবে । অথবা । আপামার্গ মুল বেটে নাভিলস্তিতে ও যোনিতে প্রলেপ দিলে সুখে প্রসব হয় ।

💆জন্মরােধ
কৃষ্ণা চতুর্দশীর দিন কালাে ধাতুরা গাছের শিকড় নিয়ে তামার মাদুলির ভিতরে ভর্তি করে স্ত্রীর কোমরে বেঁধে সহাস বলে গর্ভ হয় না । অথবা সহবাস পরে আধতােলা রাশিতেলের মধ্যে ৪ রতি সন্ধব লবন মিশিয়ে খেলে গর্ভ হয় না ।

👸স্তনরােগ
লক্ষণঃ এ রােগে স্তন স্ফীত , রক্তবর্ণ , ব্যথা , গরম ও কঠিন হয় । চিকিৎসাঃ ৫ গ্রাম আদা ও ৫ গ্রাম ধুতুরা পাতা বেটে স্তনের ওপর প্রলেপ দিলে ভ ন রোগ ভাল হয় ।

জন্মনিয়ন্ত্রণে
চিকিৎসা ও ২টি লবঙ্গ , ২টি গোলমরিচ এবং ৫ গ্রাম ঝাল পানের শেড় এক বেটে প্রতিদিন সকালে খেতে হবে যতুর পাঁচদিন ।

শ্বেতপ্রদর বা সাদা স্রাব
লক্ষণ ও ঠাণ্ডা লাগা , অপরিষ্কার থাকা , উত্তেজক দ্রব্য পানাহার , ক্রিমি , অতিরিক্ত সঙ্গমে স্বাস্থ্যভঙ্গ প্রভৃতি কারণে এ রোগ হয় । জরায়ুর আবরক ঝিল্পী , জরায়ুর অভ্যন্তর এবং জরায়ুর মুখ হতে কয়েক রঙের যে স্রাব নির্গত হয় তাকেই শ্বেতপ্রদর বলে থাকে ।

স্রাবের রং প্রায়শঃ সাদা হয় বলেই লোকে একে শ্বেত প্রদর বলে থাকে । বজ্রে দাগ লাগা , মাথা ধরা , অজীর্ণতা , দুর্বলতা প্রভৃতি এ রোগের লক্ষণ ।

চিকিৎসা  ১। দৈনিক সকালে ২ চামচ কাঁচা হলুদের রস , ২ চামচ দুর্বার রস , ১ চামচ চিনি একত্রে মিশায়ে খেতে হবে ১৫ দিন পর্যন্ত 
২। শুকনো আমলকীর চার - পাঁচ গ্রাম রাতে ভিজিয়ে সকালে হেঁকে এর সাথে আধ চামচ কাঁচা হলুদের রস কিছুদিন খেলে উপকার পাওয়া যাবে ।
৩। অর্জুন চাল চার - পাঁচ গ্রাম রাতে ভিজিয়ে সকালে ছেঁকে তার সঙ্গে আধ চামচ কাঁচা হলুদের রস কয়েকদিন খেলে উপকার পাওয়া যায় ।
৪। দুই - তিনটি ডালিমের ফুল বেটে কিছুটা সাদা চন্দনের সাথে মিশায়ে অল্প পানি কিংবা দুধ দিয়ে ৫/৬ দিন খেলে এ রোগের উপশম হয় । তবে এ রোগে গরম জাতীয় খাবার খাওয়া নিষেধ ।
৫। বেড়েলার মূল পেষণ করিয়া , মধু মিশ্রিত করে , গো - দুগ্ধের সাথে পান করলে সেই রোগ প্রশমিত হয় । কুশের মুল , শ্বেত বেড়েলার মূল , তগুলোকের সাথে পান করলে প্রদর ও সাদা স্রাব প্রশমিত হয় ।

পথ্য  দৈনিক ইযৎ উষ্ণ পানিতে গোসল , দৈনিক ৩/৪ বার জননেন্দ্রিয় ধুয়ে ফেলা , বিশুদ্ধ বায়ু সেবন করা খুবই উপকারী । কুরুচিপূর্ণ বই পড়া , কুসংসর্গ , গুরুপাক দ্রব্য আহার এবং স্বামী সহবাস নিষেধ ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন