ঢ্যাঁড়শ(ভেভি ) ঢ্যাঁড়শ অত্যন্ত পরিচিত সবজি । মলত গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালীন সবজি হিসেবেই । একে আমরা বাজারে পাই । কচি ফলই সবজি হিসেবে ব্যবহার করবেন । ফুল । থেকে বের হওয়া ৩ - ৪ দিনের মধ্যেই খাবার উপযুক্ত অবস্থায় চলে আসে । দেরী করলেই শক্ত ও ছিবরেটে হয়ে যায় এবং খাবার উপযুক্ত অবস্থায় থাকে না। কেনার সময় বাছাইয়ের ব্যাপারে সর্তক হবেন। সবুজ রঙের ফল ফুলের অগ্রভাগ সূচালো এবং দেখতে অনেকটা আঙুলের মতো। এর বিজ্ঞানসম্মত নাম হল -অ্যাবেলমসকাস এসকুলেনটাস । । পুষ্টিগুণ । এবার আসি ঢ্যাঁরশের পুষ্টিগুণের কথায় ।
পুষ্টি বিজ্ঞানীদের কথায় । প্রতি ১০০ গ্রাম ঢ্যাঁরশে আছে L কার্বোহাইড্রেট - ৬ . ৪ গ্রাম | লােহা - ১ . ৫ মিগ্রা . ] | প্রােটিন - ১ . ৯ গ্রাম ক্যালসিয়াম - ৬৬ মিগ্র | _ ফ্যাট - ০ . ২ গ্রাম ফসফরাস - ৫৬ মিগ্রা . । LL আঁশ ১ . ১ গ্রাম । পটাশিয়াম - ১০৩ মিগ্রা , ভিটামিন - ' এ ' - ৮৮ আই , ইউ । ভিটামিন - ‘ সি ’ ১৩ মিগ্রী . . | নিকোটিনিক অ্যাসিড - ০ . ৬ মিগ্রা , রিবােফ্যাবিন-০.১ মিগ্রা। উপকারিতা।*ঢ্যাঁড়শ খেলে খাওয়া রুচি বাড়ে,মল পরিস্কার হয়,পিত্ত ও শ্লেমা নাশ হয়,শরীরের পাথর বেরিয়ে যায়।প্রস্রাব পরিস্কার হয়। কিন্তু বেশি ঢ্যাঁড়শ খেলে বাতের প্রকোপ বৃদ্ধি হয় । বহুমূত্র অর্থাৎ ডায়বেটিসের পক্ষে । উপকারী । প্রস্রাবের অসুখ উপশম করে । * ঢ্যাঁরশের তরকারি পুষ্টিদায়ক এবং শরীরের পক্ষে ভাল । তবে কচি নরম রেশ খেলে উপকার বেশী হয় । * ঢ্যাঁরশের টাটকা নরম বীজ পিষে চিনি মিশিয়ে খেলে প্রস্রাবের অসুখে উপকার । পাওয়া যায়।ঢ্যাঁড়শের গাছের মূল বা শিকড় পিষে চিনি মিশিয়ে খেলে আমাশয় রোগে উপকার হয় । * রোজ সকালে কয়েকটি টাটকা নরম ঢ্যাঁরশ চিবিয়ে খেলে পুষ্টি লাভ হয় । *ঢ্যাঁরশ কুচিবর্ধক , বীর্যবর্ধক এবং পৌষ্টিকতার গুণে ভরা। তবে যাদের কাঁশি হয়েছে ও যারা কফ ও বায়ুরোগে ভুগছেন তাদের পক্ষে ঢ্যাঁরশ খাওয়া ভাল নয় ।
পুষ্টি বিজ্ঞানীদের কথায় । প্রতি ১০০ গ্রাম ঢ্যাঁরশে আছে L কার্বোহাইড্রেট - ৬ . ৪ গ্রাম | লােহা - ১ . ৫ মিগ্রা . ] | প্রােটিন - ১ . ৯ গ্রাম ক্যালসিয়াম - ৬৬ মিগ্র | _ ফ্যাট - ০ . ২ গ্রাম ফসফরাস - ৫৬ মিগ্রা . । LL আঁশ ১ . ১ গ্রাম । পটাশিয়াম - ১০৩ মিগ্রা , ভিটামিন - ' এ ' - ৮৮ আই , ইউ । ভিটামিন - ‘ সি ’ ১৩ মিগ্রী . . | নিকোটিনিক অ্যাসিড - ০ . ৬ মিগ্রা , রিবােফ্যাবিন-০.১ মিগ্রা। উপকারিতা।*ঢ্যাঁড়শ খেলে খাওয়া রুচি বাড়ে,মল পরিস্কার হয়,পিত্ত ও শ্লেমা নাশ হয়,শরীরের পাথর বেরিয়ে যায়।প্রস্রাব পরিস্কার হয়। কিন্তু বেশি ঢ্যাঁড়শ খেলে বাতের প্রকোপ বৃদ্ধি হয় । বহুমূত্র অর্থাৎ ডায়বেটিসের পক্ষে । উপকারী । প্রস্রাবের অসুখ উপশম করে । * ঢ্যাঁরশের তরকারি পুষ্টিদায়ক এবং শরীরের পক্ষে ভাল । তবে কচি নরম রেশ খেলে উপকার বেশী হয় । * ঢ্যাঁরশের টাটকা নরম বীজ পিষে চিনি মিশিয়ে খেলে প্রস্রাবের অসুখে উপকার । পাওয়া যায়।ঢ্যাঁড়শের গাছের মূল বা শিকড় পিষে চিনি মিশিয়ে খেলে আমাশয় রোগে উপকার হয় । * রোজ সকালে কয়েকটি টাটকা নরম ঢ্যাঁরশ চিবিয়ে খেলে পুষ্টি লাভ হয় । *ঢ্যাঁরশ কুচিবর্ধক , বীর্যবর্ধক এবং পৌষ্টিকতার গুণে ভরা। তবে যাদের কাঁশি হয়েছে ও যারা কফ ও বায়ুরোগে ভুগছেন তাদের পক্ষে ঢ্যাঁরশ খাওয়া ভাল নয় ।