★বসন্তকালে নিমপাতা ভাজা খেলে হাম বসন্ত ইত্যাদি হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
★ পাকস্থলীর গন্ডগোলের জন্যে বদহজম হলে অল্প পরিমাণে নিম গাছের ছাল গরম পানিতে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে সেই পানিটা ছেঁকে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
★ মাঘ মাসের শেষের দিকে সাতটি নিমপাতা এবং সাতটি মুসুর ডাল একত্রে চিবিয়ে খেলে বসন্ত রোগ হয় না।
★ নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ বেটে নিয়মিত গায়ে মাখলে শরীরের চুলকানি সারে এবং শরীরের ঔজ্জ্বল্য বাড়ে।
★ যারা ডায়বেটিসে ভুগছেন তাঁরা প্রতিদিন সকালে আট দশটা নিমপাতা চার পাঁচটা গোলমরিচ সহ চিবিয়ে খেলে এবং খাওয়া দাওয়া সংক্রান্ত সব বিধি-নিষেধ মেনে চললে রক্তে শর্করার মাত্রা কমবে।
★ অল্প পরিমাণে (প্রায় ছয় ফোঁটা) নিমপাতার রস একটু দুধে মিশিয়ে খেলে দৃষ্টি শক্তির উন্নতি হবে-অস্পষ্ট বা আবছা দেখা চোখে উপকার পাওয়া যাবে।