✴১০ ফোঁটা করে কাঁচা পেঁপের দুধ বা আঠা প্রতিদিন অল্প পনিতে মিশিয়ে খেলে দাদ ও চর্মরোগ সারে,কৃমি নাশ হয।
✴প্রতিদিন দুপুরে ভাত খাওয়ার পর এবং রাতে ভাত বার রুটি খাওয়ার পর এক টুকরো কাঁচা পেঁপে ভাল করে বদহজমের কষ্ট দূর হয়।
✴২/৪ চা চামচ কাঁচা পেঁপের আঠায় ২ চামচ চিনি মিশিয়ে কিছু দিন ধরে দিনে ৩ বার করে খেলে পিলের আয়তন ক্রমশ কমে যায়।
✴২ চা চামচ পেঁপের আঠায় ১ চা চামচ চিনি মিশিয়ে দুধের সঙ্গে খেলে অম্বল ও অজীর্ণ রোগে ভাল হয়।(৫) যে সব মায়েদের সদ্য বাচ্চা হযেছে কাঁচা পেঁপের তরকারি নিয়মিত খেলে তাদের স্তনের দুধ বাড়বে।(৬) পিলে ও লিভার বেড়ে যাওয়া,তার সঙ্গে জ্বর ও দুর্বলতার ঔষধ হিসাবে দিনে ও রাতে খাওয়া-দাওয়ার পর নিয়মিত ৫/১০ ফোঁটা করে পেঁপের আঠা খেলে উপকার হবে।
(৭) ঔষধ হিসাবে কাঁচা পেঁপের গুণ পাকা পেঁপের চেয়ে বেশি। পেপটিন বা পেঁপের আঠার গুণ অশেষ। (৮) বড় কাঁচা পেঁপে চিরে নিয়ে তার নিচে একটি কাপ বা ডিশে রাখুন। এইভাবে দুধ বের করে নিন। এই দুধ বা আঠা তৎক্ষণাৎ রোদে শুকিয়ে নিন। এই আঠা গুঁড়ো করে শিশিতে ঢাকনা বন্ধ করে রাখুন গ্যাস্ট্রিক আলসার বা গ্যাস্ট্রিকের অসুখে এই চূর্ণ আশ্চর্য ভাল ফল দেয়। পাকস্থলীর দাহ,বায়ু গোলক,ব্রণ,অম্লপিত্ত,বদহজম প্রভৃতি অসুখও এই চূর্ণ নিয়মিত খেলে সেরে যায়।
(৯) আধ চামচ পেঁপের দুধ চিনি মিশিয়ে খেলে অজীর্ণতা সারে।
(১০) কাঁচা পেঁপের বীজ কৃমি নাশ ঔষুধ হিসেবে কাজ করে।
(১১) পেঁপের পাতা পানিতে সেদ্ধ করে চায়ের মতো তৈরি করে খাওয়ালে হৃদরোগ লাভ দেয়।
(১২) সতর্কতা-গর্ভবতী মহিলাদের এবং যাদের মাসিক বেশি হয় তাঁদের পেঁপে খাওয়া উচিত নয়।কারণ পেঁপে রজঃ(রক্ত)ও ভ্রুণ নিঃসারক।