শিমে-কিছু উপকারীতা

শিম পরিপাকে মধুর,শীতল অর্থাৎ ঠান্ডা করে,ভারি অর্থাৎ গুরুপাক বলপ্রদ বা বলদায়ক,দাহক,কফকারক বা কফ বৃদ্ধি করে,বাতল অর্থাৎ বাত ব্যাধিকারক,কিন্তু বায়ু ও পিত্ত দূর করে।
ঘন সবুজ রঙের চওড়া শিম বায়ু দূর করে,গরিষ্ঠ বা গুরুপাক,শরীর গরম করে,কফ ও পিত্ত বাড়িয়ে তোলে,বীর্য হ্রাস করে,খিদে কমিয়ে দেয়,মলরোধ করে,ভারি কিন্তু রুচিকারক।
(১)বড় আকারের শিম রুচিকর,বাতল,অগ্নিদীপক অর্থাৎ খিদে বাড়ায় এবং মুখের স্বাদ বাড়িয়ে তোলে।
(২)কালচে রঙের শিম স্বাদে কষায়,পরিপাকে মধুর,রুচিকর,খুদে বাড়ায় এবং মল রোধ করে।
(৩)সাদা শিম শরীলের বাত ও কফ সৃষ্টি করলেও বিষ নাশ করে।হলদেটে রঙের শিম সবচেয়ে বেশি উপকার।
(৪)বিছে কামড়ালে শিম পাতার রস লাগালে আরাম পাওয়া যায়।
(৫)গাঢ় সবুজ রঙের শিমের চেয়ে সাদা শিম পথ্য হিসাবে ভাল।বলা হয় সাদা শিম শ্লেষ্মা,বাত,তিপ্ত ও ব্রণদোষ নাশ করে।
(৬)চুন ও শিম পাতার রসের প্রলেপ লাগালে কানের লতির বা কর্ণমূলের ফোলা সারে এবং গলায় প্রলেপ লাগালে গলার ব্যাথা কমে।
(৭)শিম বায়ুকারক তবে শিমে তরকারি তেল দিয়ে রান্না করলে এই দোষ খনিকটা কমে।
শিমে প্রোটিন,ক্যালশিয়াম,ম্যাগনেশিয়াম,ফসফরাস,সোডিয়াম,পটাশিয়াম,গন্ধক আর লোহা আছে।
বেশিমাএায় ভিটামিন-এ এবং অল্পমাত্রায় ভিটামিন-সি আছে।
إرسال تعليق (0)
أحدث أقدم