গর্ভধারনে- প্রথমে শারিরীক কোন অসুবিধা থাকলে দূর করা দরকার । তারপর বেড়ালা গাছের পাতা ২০/২৫ গ্রাম ৫০০ গ্রাম পানিতে সিদ্ধ করে ১২৫ গ্রাম হলে নামিয়ে ছেঁকে নিয়ে ৮ / ১০ টি কিসমিস বেটে ঐ পানিসহ সরবতের মতো দুজনকেই খেতে হবে ১ মাস । এই একমাস সহবাস বন্ধ রাখতে হবে । এরপর দুমাসেই সুফল পাওয়া যাবে । যাদের কোন কারনে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তাদের ক্ষেত্রে ২৫ গ্রাম অশোক ছাল ৪ কাপ পানিতে সিদ্ধ করে ১ কাপ হলে নামিয়ে হেঁকে গরম দুধে মিশিয়ে খেতে হবে রোজ একবার করে ১ মাস ।
১।গর্ভবতী সাবধানে চালাফেরা করবেন।
২।পেটে যাতে নাড়াচাড়া না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
৩।উচু নীচু স্হানে উঠানামা করবেন না।
৪।কান্নাকাটি রাগ দুঃখ করিবেন না।
৫।সুগন্দি জিনিস ব্যবহার করবেন না।
৬।নোংরা জায়গায় যাইবেন না।
৭।দুপুরে ও সন্ধায় পায়খানায় বা পুকুরে একা যাইবে না।
৮।সব সময় পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকিবেন।
৯।নবম মাসে সুগন্ধি বস্তুু ব্যবহার করিবে না,ইহাতে সন্তান প্রসবের সময় কষ্ট পাবে।
১০।নামাজ রোজা এবং কোরআন শরীফ পাঠ করিবেন নবী ও অলী আল্লাহর জীবনী পড়বেন।
১১।নাটক,নভেল,উপন্যাস বা খারাপ পুস্তক পাঠ করবেন না।
১২।গর্ভবতী সত্য কথা বলিবে ও হালাল দ্রব্য খাবেন।
১৩।নির্লজ্জভাবে চলাফেরা করবেন না।
১৪।গর্ভবতী মাটির পাতিলের চারা বা চুলার মাটি খাইবে না।
১৫।তেতুল খাইলে খতি নেই তবে খুব বেশি না খাওয়াই ভাল।
১৬।ছোফ, মুসুরী ডাউল,ভেরণ তৈল, জিলাপী,ছোলা বুট,গাজর,মুলা,মরিচ,বেশি টক,তরমুজ,খরমুজ,আনারস,বেশি মাংশ,কালায়ের ডাউল,পচাঁ মাছ,করলা,কাঁচা ডাউল,বাসী কোন কিছু খাবেন না।
১৭।গর্ভবতীর স্বাস্থ্যের উপরই সন্তানদের স্বাস্থ্য নির্ভর করে কাজেই পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া উচিত।
১৮।গর্ভবতীর স্বাস্থ্যের উপর নজর রেখে টাটকা মাছ,দুধ,ঘি,ইত্যাদি খাওয়া উচিত।
১৯।সাধারণতঃগর্ভবতীর বমি হয় তবে বেশি বমি হলে তিস মাস আনারের দানা ও তিন মাস পুদিনা পাতা পিসিয়া কাঁচা আংগুরের সরবতের সহিত মিশ্রণ করিয়া চাটিয়া খাইলে বেশি বমি হইবে না।