হাই ব্লাডপেসার ও লো ব্লাডপেসার_

হাই ব্লাডপেসারের লক্ষণ : দীর্ঘদিন ধরে পেটের গেন্ডগােল , অন্যান্য পুরাতন রােগ এবং নাড়ীর কাঠিন্য ও মুনত্ব প্রভৃতি কারণে শরীরে রক্তের চাপ বৃদ্ধি পায় । ফলে হৃদপিন্ডের অস্বস্তিবােধ , বুক ধড়ফড় করা , মাথাঘােরা , নাক - মুখ দিয়ে রক্ত ওঠা প্রভৃতি লক্ষণ প্রকাশ পায় । আহারের সংযমই এ রোগের মহৌষধ ।
*চিকিৎসাঃ
 সকালে ও সন্ধায় দু চামচ করে থানকুনি পাতার রস খেতে হবে ১ মাস বা ১ কোয়া রসুন ১টি করে দুবেলা ভাত খাবার সময় খেতে হবে ১৫ দিন ।
*খাওয়া নিষেধঃ 
উত্তেজক এবং গরম জাতীয় খাদ্য খাওয়া নিষেধ । চিকিৎসা  করে কথা বলা উচিত নয় । উত্তেজনা এডিয়ে চলা উচিত ।
*লাে - ব্লাডপেসার*
লো ব্লাডপেসার লক্ষণঃ-ও অজীর্ণ , আমাশ , ক্ষুধা , অন্যান্য পুরনাে রােগ , নিউমােনিয়া ব্রংকল । সংক্রান্ত রােগ , রক্তাল্পতা,প্রভতি কারণে শরীরের রক্তের চাপ কমে যায় । হৃদপিন্ডে অস্বস্তিবােধ , বুক ধড়ফড় করা , মাথা ঘােরা , দুর্বলতা , চোখের শক্তি ক্ষীণ হওয়া প্রভৃতি এ রােগের প্রধান লক্ষণ । প্রােটিন , ভিটামিনযুক্ত আহার মহৌষধ ।
*চিকিৎসাঃ
হেলেঞ্জার রস ২ চামচ , কলমীশাকের রস ২ চামচ , কুলেখাড়ার রস ২ • চামচ , মধু ২ চামচ এক সাথে মিশিয়ে দৈনিক সকালে খেতে হবে ১ মাস পর্যন্ত ।
*খাওয়া নিষেধঃ-
প্রাটিন , ভিটামিনযুক্ত পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া কর্তব্য । আর যদি সম্ভব হয় । তাহলে দৈনিক ৫০ গ্রাম করে কুলেখাড়া শাক রান্না করে খাওয়া উচিত।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন